আবুল বাশার মিরাজ, বাকৃবি: একটি জমিতে কি পরিমাণ সার প্রয়োজন তা নির্ণয়ের জন্যে “নিউট্রিয়েন্ট ব্যালেন্স” নামে একটি মোবাইল অ্যাপ উদ্ভাবন করছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) একদল গবেষক। তাঁদের উদ্ভাবিত এই অ্যাপটির মাধ্যমে আলু, বোরো ধান, রোপা আউশ ধান, রোপা আমন এবং ভূট্টা এই পাঁচটি ফসলের ক্ষেত্রে কি পরিমাণ সার কম বা বেশি আছে সেটি জানতে পারবেন কৃষক।

সমীরণ বিশ্বাস:
মাটি কাকে বলে:
মাটি বা মৃত্তিকা হলো পৃথিবীর উপরিভাগের নরম আবরণ। পাথর গুঁড়ো হয়ে সৃষ্ট খনিজ পদার্থ এবং জৈব যৌগ মিশ্রিত হয়ে মাটি গঠিত হয়। জৈব পদার্থের উপস্থিতিতে ভূমিক্ষয় আবহবিকার, বিচূর্ণিভবন ইত্যাদি প্রাকৃতিক ও রাসায়নিক পরিবর্তনের মাধ্যমে পাথর থেকে মাটির উদ্ভব হয়েছে। সে কারণে অতি প্রাচীন কালের মাটি পৃথিবীতে পাওয়া যায় না । উদ্ভিদ জন্মানোর উপযোগী খনিজ, জীব ও জৈব সমন্বয়ে গতিশীল প্রাকৃতিক বস্তুকে মাটি বা মৃত্তিকা বলে ৷ মাটি হচ্ছে কঠিন পদার্থের ছোট ছোট টুকরা, পানি ও বায়ুর সমন্বয়ে গঠিত যৌগিক পদার্থ। উদ্ভিদ জন্মানোর উপযোগী খনিজ, জীব ও জৈব সমন্বয়ে গতিশীল প্রাকৃতিক বস্তুকে মাটি বা মৃত্তিকা বলে ৷ পৃথিবীর উপরিভাগের যে নরম স্তরে গাছপালা মূল স্থাপন করে রস শোষণ করে জন্মায় ও বৃদ্ধি পায় তাকে মাটি বলে ৷ মাটি বা মৃত্তিকা হলো পৃথিবীর উপরিভাগের নরম ও দানাদার আবরণ। পাথর গুঁড়ো হয়ে সৃষ্ট খনিজ পদার্থ এবং জৈব যৌগ মিশ্রিত হয়ে মাটি গঠিত হয়। মাটি বিশ্বের সবচেয়ে বিস্ময়কর জাদুকরি বস্তু ।

সমীরণ বিশ্বাস: ভালো নেই ঢাকার গাছেরা । ধুলো আর বায়ু দূষণের কবলে পড়ে ধুঁকছে তাদের স্বাভাবিক জীবনচক্র ! যে গাছ অক্সিজেনে নিয়ে বেঁচে থাকব, আমরা সেই গাছকেই করছি অযত্ন আর অবহেলা ! বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নিজেদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে গাছের যত্নের বিকল্প নেই। কিন্তু সব জেনে বুঝেও উদ্যোগ নেই সংশ্লিষ্ট মহলের।

কৃষিবিদ দীন মোহাম্মদ দীনু: স্বল্প মেয়াদী ও উচ্চ ফলনশীল সরিষার জাত উদ্ভাবনে কাজ করছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক।আর এ গবেষনা কাজে নেতৃত্ব দিচ্ছেন বাকৃবির জেনেটিক্স এন্ড প্লান্ট ব্রিডিং বিভাগের অধ্যাপক ড. আরিফ হাসান খান রবিন। দীর্ঘদিন ধরেই উচ্চফলনশীল সরিষা নিয়ে কাজ করছেন তিনি। তার সাথে কাজ করছেন তার স্নাতক -স্নাতকোত্তর এবং পিএইচডি শিক্ষার্থীরা।

কাজী তাহমিনা আক্তার:“আদা, ঔষধের আধা”, “এক টুকরো কাঁচা আদা হাজারো রোগ ব্যাধির মুক্তিদাতা” ইত্যাদি প্রবাদের প্রচলন শুধু নয়, শিরে সংক্রান্তি এলেই বাঙ্গালির আদা জল খেয়ে লেগে পড়ার প্রয়োজন আজও দেখা যায়। আদার গুরুত্ব নিয়ে বাঙালির প্রবাদ শুধু কথার কথা নয়, এর পেছনে রয়েছে আদার বহুমাত্রিক ভেষজ গুণাবলীর ভূমিকা।

কৃষিবিদ ড. এম. মনির উদ্দিন: কাঁঠাল মুলত ভারতীয় উপ-মহাদেশের ফল যা গ্রীস্মমন্ডলীয় দেশ বিশেষ করে বাংলাদেশ, ভারত, মিয়ানমার, শ্রীলংকা, মালয়শিয়া, ইন্দোনেশিয়া, থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম, ফিলিপাইনসহ অন্যান্য গ্রীস্মমন্ডলীয় দেশে জন্মায়। সারাদেশেই কম বেশী উৎপাদন হওয়ায় কাঁঠাল বাংলাদেশের জাতীয় ফল হিসেবে বিবেচিত।