ইসলামিক ডেস্ক: ‘ইসলাম অর্থ হচ্ছে শান্তির ধর্ম। ইসলামে সাম্প্রদায়িকতা, জুলুম, নিপীড়ন, নির্যাতন, অন্যায়, অত্যাচার, অবিচারের কোনো স্থান নেই। যারা প্রকৃত পক্ষে ইসলামি শিক্ষায় শিক্ষিত তারা কখনোই অন্যের উপর জুলুম-নির্যাতন করতে পারেন না। জুলুম একটি মহাপাপ। একটি মারাত্মক কবিরা গুনাহ। যার গন্তব্য হলো জাহান্নাম।

এগ্রিলাইফ২৪ ডটকম: ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, মহানবী (সা.) এর পুরো জীবনটাই আমাদের জন্য আদর্শ। তাঁর আদর্শকে যদি আমরা ধারণ করতে পারি এবং সেটা যদি আমরা ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় জীবনে চর্চা করতে পারি তাহলে সুন্দর ভবিষ্যৎ নির্মাণ করতে পারব। আমরা একটি বৈষম্যহীন সমাজ ও ইনসাফভিত্তিক রাষ্ট্র গড়ে তুলতে পারব।

ইসলামিক ডেস্ক: ইসলাম শান্তি-সস্প্রীতি ও মানবতার ধর্ম। কোনরূপ সহিংসতা, বিবাদের স্থান ইসলামে নেই। সামান্যতম শান্তি-শৃঙ্খলা ও সম্প্রীতি বিনষ্ট হয় এমন আচরণকে ইসলাম কোনোভাবেই সমর্থন করে না। পবিত্র কুরআন মাজীদে আল্লাহপাক ইরশাদ করেন- ‘ফিৎনা-ফাসাদ বা দাঙ্গা-হাঙ্গামা সৃষ্টি করা হত্যার চেয়েও কঠিন অপরাধ।’ (সুরা বাকারা-১৯১)।

কৃষিবিদ ড. এস.এম. রাজিউর রহমানঃ আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (স.) আমাদের জীবনে এক মহিমান্বিত দিন। এই দিনে প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (স.) পৃথিবীতে আসেন, মানবজাতির জন্য আল্লাহর রহমত হিসেবে। তাঁর আগমন একটি যুগান্তকারী পরিবর্তন নিয়ে আসে, যখন আরব সমাজ অন্ধকারে নিমজ্জিত ছিল অরাজকতা, বিশৃঙ্খলা, এবং নৈতিক অবক্ষয় ছিল সর্বত্র।

এগ্রিলাইফ২৪ ডটকম: ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, বন্যায় ঘরবন্দী মানুষের ঘরে খাবার পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে। লক্ষ্মীপুরে বানভাসি মানুষের জন্য বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এই সেবা দিয়ে যাচ্ছে।

এগ্রিলাইফ২৪ ডটকম: ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, হযরত মুহাম্মদ (স.) হলেন সর্বোত্তম আদর্শের অধিকারী। আমরা যদি মানবতার মুক্তি, সুন্দর সমাজ প্রতিষ্ঠা, এবং রাষ্ট্রকে কল্যাণ রাষ্ট্রে পরিণত করতে চাই তাহলে রাসুলের (স.) আদর্শের বিকল্প নেই। আজ সন্ধ্যায় বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের পূর্ব সাহানে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) ১৪৪৬ হিজরি উপলক্ষ্যে ইসলামিক ফাউন্ডেশন আয়োজিত পক্ষকালব্যাপী অনুষ্ঠানমালার উদ্বোধন ও বিশ্বজয়ী হাফেজদের সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।

ইসলামিক ডেস্ক: ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর সিনিয়র নায়েবে আমীর মুফতী সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম শায়খে চরমোনাই বলেছেন, বিগত ৫৩ বছরে দেশের মানুষ বিভিন্নভাবে অধিকার বঞ্চিত হয়ে শোষণ ও বঞ্চনার শিকার হয়ে আসছে। শাসক গোষ্ঠী কখনো সোনার বাংলা, কখনো নতুন বাংলা, কখনো ডিজিটাল বাংলা বলে জাতিকে ধোকা দিয়েছে। তিনি বলেন, সবকিছু পিছনে ফেলে ইসলামের আলোকে দেশকে গড়তে চাই। একটি উন্নত কল্যাণরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ইসলামের সৌন্দর্য জাতির সামনে তুলে চাই। এ জন্য নতুন এ স্বাধীন দেশে ঘুরে ফিরে কোনো মাফিয়াতন্ত্র, দখলদারিত্ব ও চাঁদাবাজদেরকে আমরা ক্ষমতা আনতে চাই না। মানুষকে অধিকার বঞ্চিত করতে চাই না। মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় ইসলামের বিকল্প নেই।