মো. সৈকত হোসেন ভূইয়াঃ অবস্থানগত কারণে বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে সৃষ্ট প্রাকৃতিক দুর্যোগে সবচেয়ে বেশী ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে আসছে। দেশের বিদ্যমান ভৌত অবকাঠামো ও মাঠের ফসলের ক্ষেত্রে এই ক্ষতির পরিমাণ তুলনামূলক ভাবে বেশী হয়। তবে কৃষি ক্ষেত্রে এই ক্ষতির প্রভাব অন্যান্য খাতের তুলনায় দীর্ঘস্থায়ী হয়ে থাকে।

দে লো য়া র জা হি দ:কৃষি সাংবাদিকতা, যোগাযোগের একটি বিশেষ ক্ষেত্র। প্রায় ১০ হাজার বছর আগে মানুষ যখন রোপন ও প্রাণীদের গৃহপালন  করতে শুরু করে তখন থেকে কৃষি সম্প্রদায়ের বিকাশ। যাযাবর শিকারী-সংগ্রাহক জীবনধারা থেকে গৃহস্থালি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে, পরিবার এবং বৃহত্তর গোষ্ঠী সম্প্রদায় গড়ে তুলতে এ রূপান্তরে মানুষ সক্ষম হয়েছিল।

ড. সৈয়দ মোহাম্মদ এহসানুর রহমান:দৈনন্দিন জীবনে আমিষের চাহিদা পূরণে মাংসের অবদান অনস্বীকার্য। প্রতিদিন মাথাপিছু ১২০ গ্রাম মাংসের চাহিদা রয়ে সেখানে আমরা মাথাপিছু ১৪৭.৮৪ গ্রাম মাংস পাচ্ছি যা চাহিদার তুলনায় প্রতুল (DLS, ২০২১-২২)। বর্তমানে আমাদের দেশে মাংস উৎপাদনে স্বয়ংসর্ম্পূণ কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে মাংস উৎপাদন ও প্রক্রিয়াজাতকরণে আমরা অনেক পিছিয়ে আছি। ময়মনসিংহ শহরের বিভিন্ন কসাইখানা ঘুরলে এর বেহাল দশা লক্ষ করা যায়।

Omnivorous fish species are known to be less demanding in terms of nutritional and palatability requirements and yet dietary hydrolysate supplementation greatly improved production yields and margins

বাকৃবি প্রতিনিধি:সাধারণত মাংস, দুধ উৎপাদন, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাসহ বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য উন্নয়নের লক্ষ্যে গবাদি পশুর জাত উন্নয়ন করা হয়। বাংলাদেশে গাভীর কৃত্রিম প্রজননে সাধারণত উন্নত গাভীর শুক্রানু ডিম্বানুর সঙ্গে নিষিক্ত করে জাত উন্নয়ন করা হয়। কিন্তু এ প্রক্রিয়ায় একটি সমস্যা হলো শুক্রাণু দিয়ে গাভীর গর্ভে শুধু একটি বাচ্চা জন্ম দেয়া সম্ভব। এ সমস্যা সমাধানে গাভীর গর্ভে একাধিক ভ্রুণ উৎপাদন এবং তা সংরক্ষণ করে একাধিক গাভীর গর্ভে প্রতিস্থাপনে সফলতা পেয়েছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) একদল গবেষক।

ড. সৈয়দ মোঃ এহসানুর রহমান :গত ১৬ই অক্টোবর, ২০২২ এ বিশ্ব খাদ্য দিবস পালিত হয়েছে। এবারের প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল “কাউকে পশ্চাতে রেখে নয়। ভালো উৎপাদনে উত্তম পুষ্টি, সুরক্ষিত পরিবেশ এবং উন্নত জীবন”। (Leave no one behind. Better production, better nutrition, a better environment and a better life.”)। অর্থাৎ বিশ্বের খাদ্য অপচয় রোধ করার মাধ্যমে প্রতিটি মানুষ যেন তাদের খাদ্য চাহিদা মেটাতে পারে সেই লক্ষে কাজ করাই এবারের মূল উদ্দেশ্য।