এগ্রিলাইফ২৪ ডটকম:কৃষিমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. মো: আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, দেশের সাড়ে ১৬ কোটি মানুষের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করা খুবই চ্যালেঞ্জিং। এ চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বর্তমান সরকার বহুমুখী পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। পুরনো কম উৎপাদনশীল ধানের জাত ব্রি ২৮ ও ২৯ এর পরিবর্তে উচ্চ উৎপাদনশীল নতুন জাত ব্রি ৮৮, ৮৯, ৯২ ও বঙ্গবন্ধু ধান ১০০ এর চাষ দ্রুত সম্প্রসারণে কাজ চলছে। এসব পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে পারলে ভবিষ্যতে দেশে আর কোনদিন খাদ্য সংকট হবে না।

এগ্রিলাইফ ডেস্ক:বিশেষ পুষ্টিসমৃদ্ধ নতুন ডিম বাজারজাত শুরু করেছে রেনেটা লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির নিউট্রাসিউটিক্যালস বিভাগ ‘পূর্ণভা’ খাবারে ফোলেট অন্তর্ভুক্ত করার জন্য ‘ফোলেট ডিম’ নামের এই ডিম বাজারে এনেছে।

এগ্রিলাইফ প্রতিবেদক:সমগ্র দেশের খামারিরা দুধ ও দুগ্ধজাত পন্যের নিজস্ব একটি ব্র্যান্ড তৈরী করে বাজারজাত শুরু করবে। বাংলাদেশ ডেইরি ফার্মারস এসোসিয়েশনের (বিডিএফএ)  নিজস্ব একটি ব্র্যান্ড তৈরী করে দুধ ও দুগ্ধজাত পন্য খুচরা বাজারে বিক্রয়ের কাজ শুরু করবে। জয়পুরহাট ডেইরি ফার্মারস এসোসিয়েশনের খামারি সম্মেলন-২০২২ এ বাংলাদেশ ডেইরি ফার্মারস এসোসিয়েশনের (বিডিএফএ) কেন্দ্রীয় কমিটি এ সিদ্ধান্ত গ্রহন করেছে বলে জানিয়েনে মোঃ শাহ ইমরান সাধারন সম্পাদক (বিডিএফএ)।

এগ্রিলাইফ২৪ ডটকম: “ধান চাষাবাদে ব্যবহৃত আধুনিক যন্ত্রপাতি” বিষয়ক একদিন ব্যাপী কৃষক প্রশিক্ষণ যথাক্রমে ২৪ আগষ্ট সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ উপজেলার পাঙ্গাসী ইউনিয়নের চকনূর গ্রামে এবং ২৫ আগষ্ট একই উপজেলার গোপালপুরে অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি) এর ফার্ম মেশিনারি এন্ড পোস্ট হারেভেস্ট টেকনোলজি বিভাগের উদ্যোগে এবং কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সহযোগীতায় কেজিএফ-বিকেজিইটি এর অর্থায়নে পরিচালিত “ভ্যালিডেশন এন্ড আপস্কেলিং অফ রাইস ট্রান্সপ্লান্টিং এন্ড হারভেস্টিং টেকনোলজি ইন দ্যা সিলেক্টেড সাইটস অফ বাংলাদেশ (ভিআরটিএইচবি)” শীর্ষক গবেষণা প্রকল্পের আওতায় এ প্রশিক্ষণে হাতে কলমে কৃষকদের প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়।

মো. এমদাদুল হক, এআইসিও, কৃষি তথ্য সার্ভিস, রাজশাহী:কৃষিবান্ধব সরকারকার গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজ উৎপাদনে বেশ গুরুত্ব প্রদান করেছে। গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজ উৎপাদনে জন্য বীজ, সার কৃষদের মাঝে প্রদান করেছে। সামগ্রীক কৃষির উন্নয়নের জন্য ভর্তূকি, গবেষণায় পর্যাপ্ত বরাদ্দ, বহুমুখী উদ্যোগের ফলেই খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছে।

এগ্রিলাইফ২৪ ডটকম:মায়ের দেয়া টিফিনে রয়েছে মায়ের মমতা, আদর ও স্নেহ, আর বাহিরের খোলা খাবারে রয়েছে অসাধু ব্যবসায়ীদের অতি মুনাফা লাভের লোভ। এর বাইরে ধুলা-বালি, দুষিত পানি ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে তৈরী বলে এই খাবার গ্রহনের ফলে ডায়রিয়া, পেটের পীড়া, জন্ডিস, হাপানী, ডায়বেটিস, ক্যান্সার, হ্দরোগসহ নানা প্রাণঘাতি রোগের আক্রমণ। আর জাঙ্কফুড হলেই তাতে নেই প্রয়োজনীয় পুষ্টি , প্রচুর চর্বি, চিনি ও লবনের আধিক্য।