ভাসমান কৃষিতে চাই আধুনিক ছোঁয়া- প্রকল্প পরিচালক, ভাসমান কৃষি

নাহিদ বিন রফিক (বরিশাল): ভাসমান কৃষিতে চাই আধুনিক ছোঁয়া। এ জন্য প্রয়োজন উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার। এ বিষয়ে কৃষকদের উৎসাহিত করতে হবে। আর তা বাস্তবায়ন হলে শস্যউৎপাদন হবে আশানুরূপ। বাড়বে নিরাপদ ফসলের যোগান। পাশাপাশি পুষ্টির চাহিদাও মিটবে। ২০ মার্চ গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্বুদ্ধকরণ সফরের এক পথসভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় ভাসমান কৃষির প্রকল্প পরিচালক ড. মো. মোস্তাফিজুর রহমান তালুকদার এসব কথা বলেন।

ভাসমান বেডে সবজি ও মসলা চাষ গবেষণা, সম্প্রসারণ ও জনপ্রিয়করণ প্রকল্প আয়োজিত এ সভায় সভাপতিত্ব করেন বরিশালের আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের (আরএআরএস) প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. গোলাম কিবরিয়া । অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. মাহবুবুর রহমান, এসও মো. সামসুল আলম, এসও শর্মিলা দাস সেতু, কৃষি তথ্য সার্ভিসের কর্মকর্তা নাহিদ বিন রফিক প্রমুখ।

দু’দিনের সফরের প্রথমদিন মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলার হিজলবাড়িতে ভাসমান কষির প্রদর্শনীগুলো পরিদর্শন করা হয়। এতে নেতৃত্ব দেন বরিশালের আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. রফি উদ্দিন। তার সফরসঙ্গি ছিলেন বিএআরআই গাজিপুরের সরেজমিন গবেষণা বিভাগের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. আক্কাস, ফরিদপুরের সরেজমিন গবেষণা বিভাগের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. সেলিম আহম্মেদ, আরএআরএস বরিশালের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. আলিমুর রহমান, ঊধর্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. রফিকুল ইসলাম, এসএসও ড. ফারুক হোসেন, বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. রাশেদুল ইসলাম, এসও মো. মাহবুবুর রহমান, এসও স্মৃতি হাসনা, ফরিদপুরের বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. রুহুল কুদ্দুস প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে বরিশাল, মাদারীপুর, ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, বাগেরহাট এবং খুলনার কৃষি বিজ্ঞানী, ঊধর্বতন বৈজ্ঞানিক সহকারি, বৈজ্ঞানিক সহকারি এবং সংশ্লিষ্ট কর্মচারীসহ ৭০ জন অংশগ্রহণ করেন।