দেশে ক্রমবর্ধমান মানুষের প্রোটিনের চাহিদা পূরণে মৎস্য সেক্টরের অবদান অনস্বীকার্য

রাজধানী প্রতিনিধি: দেশে ক্রমবর্ধমান মানুষের প্রোটিনের চাহিদা পূরণে মৎস্য সেক্টরের অবদান অনস্বীকার্য। আর এ সেক্টরকে আরো অগ্রসর করতে ফিশারিজ এক্সপার্টদের অনেক অবদান রাখার সুযোগ আছে। আর ফিসারিজ সেক্টরের উন্নয়নে ফিসারিজ গ্রাজুয়েটদের ও পেশাজীবিদের পারস্পরিক যোগাযোগ বৃদ্ধি ও নলেজ শেয়ারের প্রয়োজন রয়েছে।

শুক্রবার (৩০ ডিসেম্বর) রাজধানীর এক রেষ্টুরেন্টে দেশের বিভিন্ন কোম্পানীতে কর্মরত ফিশারিজ গ্রাজুয়েট ও ফিশারিজ পেশাজীবীদের এক মিলনমেলায় মতবিনিময়কালে এসব কথা তুলে ধরেন অংশগ্রহনকারী পেশাজীবিরা।

অনুষ্ঠানে মৎস্য সেক্টরের বর্তমান অবস্থান ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করা হয়। উৎপাদন বৃদ্ধিতে নিত্যনতুন ইনোভেশন, টেকনোলজি ও কর্মকৌশল প্রয়োগের গুরুত্ব আলোচনায় তুলে ধরা হয়।

প্রধান আলোচকের বক্তব্যে মোঃ দেলোয়ার হোসেন খান এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর, বিজনেস অপারেশন, ইউরো এগ্রোভেট লি: বলেন, "আমাদের কমিউনিকেশন স্ট্রেন্থ বৃদ্ধি করতে হবে। আরে সংগঠিত হয়ে এ সেক্টরে উৎপাদন বৃদ্ধি করে সকল মানুষের ঘরে ঘরে শতভাগ পুষ্টি চাহিদা নিশ্চিত করতে হবে।"

আলোচকদের মধ্যে অন্যতম জনাব ইয়াহিয়া ইকবাল, মার্কেটিং ডিরেক্টর, ইউরো এগ্রোভেট লি: বলেন, "এ খাতের উন্নয়নে গুণগত মানের ক্ষেত্রে শতভাগ নিশ্চয়তা প্রদান করে সকলের আস্থা অর্জন করতে হবে। এর সাথে নিজেদের কর্মের উপর বিশ্বাস ও প্রচার প্রচারনায় গুরুত্ব দিতে হবে তাহলেই এ খাতের আমূল পরিবর্তন সম্ভব "

অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারী সেঞ্চুরী এগ্রো লি:-এর প্রডাক্ট এক্সিকিউটিভ কৃষিবিদ মো: মাহবুবুর রহমান সহ আরো অনেকে উপস্থিত ছিলেন।

উক্ত অনুষ্ঠানের স্পন্সর করে ইউরো এগ্রোভেট লিমিটেড। অংশগ্রহণকারী সকলে ইউরো এগ্রোভেটকে এমন উদ্যোগের জন্য সাধুবাদ জানান পাশাপাশি কোম্পানীর উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করেন।