এগ্রিলাইফ২৪ ডটকম: শিগগিরই দেশে একটি  ফিশ ফেস্টিভ্যাল আয়োজন করা হবে যেখানে ২০টির ও অধিক দেশের প্রতিনিধি অংশ নেবে। বিদেশি ক্রেতাদের নানাভাবে আকৃষ্ট করা জন্য পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। আমাদের দেশের মাছ বিদেশে অত্যন্ত গ্রহণযোগ্য। তারপরও কিছু অতি মুনাফালোভী ব্যবসায়ী অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে মাছে ভেজাল মেশানোর কারণে পরীক্ষায় কোথাও কোথাও রপ্তানি করা মাছের চালান আটকে যাচ্ছে। যারা এ ধরণের অসাধু কাজ করবে তাদের ব্যাপারে সরকার কঠোর অবস্থানে থাকবে। এ জাতীয় ঘটনায় যারা জড়িত, যারা বিশ্বের কাছে দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করবে তাদের উৎসাহিত ও অনুপ্রাণিত করা থেকে সরকার সরে আসবে। অপরদিকে যারা রপ্তানিতে ভালো করবে তাদের সরকার সহায়তা করবে।

এগ্রিলাইফ২৪ ডটকম: দেশে শিগগিরই গবাদিপশুর লাম্পি স্কিন ডিজিজ (এলএসডি)-এর টিকা উৎপাদন শুরু হবে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।

রাজধানী প্রতিনিধি: পোল্ট্রি শিল্প থেমে নেই বরং সামনের দিকে এগিয়ে চলেছে। আগামী দিনগুলোতে পোল্ট্রি’র ডিমান্ড আরও বাড়বে; এটা বাংলাদেশের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। বাংলাদেশের পোল্ট্রি শিল্পকে আমরা More Scientific Industry হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে চাই। এজন্য সকলের সহযোগিতা প্রয়োজন।

এগ্রিলাইফ২৪ ডটকম: পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপি বলেছেন, সুজলা সুফলা এই বাংলাদেশকে ফুলে ফলে ভরে রাখতে আমাদের আরো বেশি বেশি গাছ লাগাতে হবে। প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকারের আমলে বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকান্ড অব্যাহত রয়েছে মন্তব্য করে মন্ত্রী বীর বাহাদুর বলেন, সরকারের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের কৃষকদের নানা ধরনের সুযোগ সুবিধা অব্যাহত রয়েছে। আগামীতে কৃষকবান্ধব এই সরকার জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে পুনরায় নির্বাচিত হলে কৃষকদের বিভিন্নভাবে সহায়তা প্রদানসহ তাদেরকে আর্থ-সামাজিকভাবে স্বাবলম্বি করা হবে বলে আশ্বাস প্রদান করেন মন্ত্রী।

এগ্রিলাইফ২৪ ডটকম: বিগত বছরগুলোতে সিলেট বিভাগে পুষ্টি সূচকের যথেষ্ট উন্নতি হয়েছে, তবে দুধ উৎপাদনে এখনও অনেকটাই পিছিয়ে। এদিকে সারাদেশে পুষ্টি ও প্রোটিন বিষয়ক জনসচেতনতা বাড়াতে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে প্রচুর কাজ হলেও এখনও সাধারণ মানুষের মাঝে তথ্য ও জ্ঞানের অভাব রয়েছে। আছে ভুল ধারণা ও কুসংস্কার। তাই সরকার ঘোষিত পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিত করার মধ্য দিয়ে স্বাস্থ্যবান ও মেধাবি জাতি গঠন করতে হলে- পুষ্টি বিষয়ক প্রচার-প্রচারণায় স্কুলের শিক্ষক ও মসজিদের ইমামদের আরও বেশি সম্পৃক্ত করতে হবে।

এগ্রিলাইফ২৪ ডটকম: জলবায়ু পরিবর্তন হোক বা না হোক দেশের কৃষি সবসময়ই ঝুঁকিপূর্ণ। নানা প্রতিকূল পরিবেশ মোকাবেলা করেই ফসল ফলাতে হয়। ভবিষ্যতে খাদ্য নিরাপত্তা টেকসই করতে হলে উৎপাদনশীলতা বাড়াতে হবে, উৎপাদন ব্যয় কমাতে হবে এবং প্রতিকূল পরিবেশে চাষোপযোগী ফসলের জাত উদ্ভাবন করতে হবে। এই লক্ষ্য নিয়ে কৃষি মন্ত্রণালয় কাজ করে যাচ্ছে। ২০৩০ সালের মধ্যে উৎপাদনশীলতা দ্বিগুণ করতে আমরা কাজ করছি।