এগ্রিলাইফ২৪ ডটকম: আজ বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল ২০২৫) বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি) সদর দপ্তরে ‘‘ব্রি সাপোর্ট টু সাক্সেসফুলি ইম্প্লিমেন্ট র্যাপিড সাইক্ল জিনোমিক সিলেকশন (আরসিজিএস)’’ প্রকল্পের পরিচিত কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্রির মহাপরিচালক ড. মোহাম্মদ খালেকুজ্জামান।
বাকৃবি প্রতিনিধি: মূলার মতো দেখতে টেবিলের উপর রাখা বিটরুটের এক টুকরো স্বাদ নিতে গিয়েই অবাক এক শিক্ষার্থী! সুস্বাদু এই বিটরুটের আরেক টুকরো নিতে হম্বিতম্বি শুরু করলেন। এটি শুধু স্বাদে নয় পুষ্টি গুণেও ভরপুর।
রোটারিয়ান ড মো হেমায়েতুল ইসলাম আরিফঃ
ভূমিকাঃ
প্রতি বছর ১১ এপ্রিল বিশ্বজুড়ে পালিত হয় আন্তর্জাতিক পোষা প্রাণি দিবস (International Pet Day)। এই দিনটি বিশেষভাবে যুক্তরাষ্ট্রে "ন্যাশনাল পেট ডে" নামে পরিচিত, যেখানে পোষ্যদের প্রতি ভালোবাসা ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা হয়। এই দিনের মূল উদ্দেশ্য হলো পোষ্যদের যত্ন নেওয়া, তাদের অধিকার রক্ষা করা এবং আশ্রয়কেন্দ্র থেকে পোষা প্রাণি গ্রহণে মানুষকে উৎসাহিত করা। বর্তমানে এই দিনটি শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই নয়, সারা বিশ্বে আন্তর্জাতিক পোষা প্রাণি দিবস হিসেবে পালিত হয়।
সমীরণ বিশ্বাস: বাংলাদেশ ভূতাত্ত্বিকভাবে ভূমিকম্প-প্রবণ অঞ্চলে অবস্থিত। দেশটি তিনটি প্রধান টেকটোনিক প্লেটের সংযোগস্থলে রয়েছে : ইউরেশিয়ান প্লেট, ইন্ডিয়ান প্লেট ও বার্মা মাইক্রোপ্লেট। এই প্লেটগুলোর সংঘর্ষ ও সঞ্চিত ভূতাত্ত্বিক চাপের কারণে বাংলাদেশে মাঝারি থেকে বড় মাত্রার ভূমিকম্পের সম্ভাবনা রয়েছে। চলতি বছর জানুয়ারি মাসে প্রথম সপ্তাহে তিনটি ভূমিকম্প হয়েছে বাংলাদেশ। ২০২৪ সাল থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত ৬০টি ভূমিকম্প রেকর্ড করা হয়েছে এ অঞ্চলে। এই ছোট ছোট ভূকম্পন কি আমাদের কোন সতর্কবার্তা দিচ্ছে ? বড় কোন ভূকম্পন কি ঘটতে যাচ্ছে বাংলাদেশ ? বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় যদি ৬.৯ মাত্রার ভূমিকম্প হয় তাহলে ৮ লাখ ৬৪ হাজার ভবন ধ্বসে পড়বে যা শতকরার হিসেবে মোট বিল্ডিংয়ের ৪০% । এই ভূমিকম্প যদি দিনের বেলায় হয়, তা হলে ২১০০০০ মানুষের মৃত্যু হবে। ভূমিকম্পটি যদি রাতের বেলায় হয়, তা হলে ৩২০০০০ মানুষের মৃত্যু হবে। এই তথ্য উঠে এসেছে ২০২৩ সালে রাজুকের গবেষণায়। বর্তমান সময়ে বিশেষজ্ঞদের মতে ভূমিকম্পের উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে বাংলাদেশ । বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ৭.৫ - ৮ মাত্রার ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে।
ড. এম মনির উদ্দিনঃ ২০১৯ সালের কৃষি সমীক্ষা অনুযায়ী দেশে ১৬.৫ মিলিয়ন কৃষি পরিবার রয়েছে যারা কৃষির সাথে জড়িত থেকে নিজ নিজ পরিবারের খাদ্যের যোগানের পাশাপাশি দেশের ১৮০ মিলিয়ন মানুষের খাদ্যের নিরাপত্তা দিয়ে চলেছে। শুধু কৃষিকে ঘিরেই দেশের ৪০ শতাংশ জনবলের কর্মসংস্থান হয়েছে এবং দেশের জিডিপি’তে কৃষি সেক্টর অবদান রেখে চলেছে প্রায় ১৪ শতাংশ।
বাকৃবি প্রতিনিধিঃ স্বাস্থ্যসম্মত ও নিরাপদ মাংস প্রাপ্তি মানুষের অন্যতম মৌলিক চাহিদা। প্রানিসম্পদ অধিদপ্তরের তথ্যমতে, বাংলাদেশের মানুষ প্রতিদিন মাথাপিছু ১৪৩ দশমিক ৭৭ গ্রাম মাংস খেতে পায়। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে আমিষের চাহিদা পূরণে মাংসের অবদান অনস্বীকার্য। তবে, দেশের অধিকাংশ স্থানীয় পোল্ট্রি বাজারে এখনো অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে মুরগি জবাই করা হয়, যা জনস্বাস্থ্যের জন্য বড় হুমকি।