সূর্যমুখী দক্ষিণাঞ্চলের সম্ভাবনাময় ফসল-ড. রীনা রানী সাহা

নাহিদ বিন রফিক (বরিশাল): সূর্যমুখী দক্ষিণাঞ্চলের সম্ভাবনাময় ফসল। এর তেল স্বাস্থ্যের জন্য হিতকর। ক্লোরেস্টলের পরিমাণ কম। রোগপোকার তেমন আক্রমণ নেই। বাজারমূল্যও বেশি। তাই ভোজ্য তেলের ঘাটতি পূরণে সূর্যমুখী হতে পারে অনন্য উৎস। ২ জানুয়ারি পটুয়াখালীর হর্টিকালচার সেন্টারে ‘উপকূলীয় অঞ্চলে সূর্যমুখী উৎপাদন ও বিস্তার’ শীর্ষক দিনব্যাপী এক আঞ্চলিক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিএআরআই) পরিচালক ড. রীনা রানী সাহা এ সব কথা বলেন।

বরিশালের আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের (আরএআরএ) মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. রফি উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (ডিএই) অতিরিক্ত পরিচালক মো. আফতাব উদ্দিন। বিএআরআই সদর দপ্তরের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. আব্দুল লতিফ আকন্দ এবং মাদারীপুরের আঞ্চলিক ডাল গবেষণা ইনস্টিটিউটের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. সালেহ  উদ্দিন।

বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. মাইনুল ইসলামের সঞ্চালনায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ড. মো. হামিদুর রহমান, ডিএই বরিশালের উপপরিচালক মো. তাওফিকুল আলম, পিরোজপুরের উপপরিচালক চিন্ময় রায়, বরগুনার উপপরিচালক আবদুল অদুদ খান, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ড. মাহবুব রব্বানী, বিএআরআই’র প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. সহিদুল ইসলাম খান, ডিএই ভোলার ভারপ্রাপ্ত উপপরিচালক রাশেদ হাসনাত, বরগুনার অতিরিক্ত উপপরিচালক এস এম বদরুল আলম, আমতলীর উপজেলা কৃষি অফিসার সি. এম. রেজাউল করিম, পটুয়াখালী সদরের উপজেলা কৃষি অফিসার মার্জিন আরা মুক্তা প্রমুখ।

কর্মশালায় উপকূলীয় অঞ্চলের লবণাক্ত জমিতে সূর্যমুখী উৎপাদন, বিস্তার এবং সংগ্রহোত্তর প্রযুক্তি উদ্ভাবন কর্মসূচির আওতাধীন এলাকার কৃষি সংশ্লিষ্ট ৪৫ জন কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করেন।