এগ্রিলাইফ২৪ ডটকম:সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা ভিত্তিক প্রকাশনা জার্নাল অব দ্য সিলেট অ্যাগ্রিকালচারাল ইউনিভার্সিটি (জেএসএইউ) আনুষ্ঠানিকভাবে ডিওআই ইনডেক্সিং এবং বাংলাদেশ সরকারের ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম বাংলাজোল এ যুক্ত হয়েছে। এ উপলক্ষে ১৪ জুলাই ২০২৫ (সোমবার) বিকাল ৪.৩০ ঘটিকায় প্রফেসর ড. মোঃ ইকবাল হোসেন কনফারেন্স হলে এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এর শুভ উদ্ভোধন করেন সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ আলিমুল ইসলাম।
বিশেষ প্রতিনিধি: ফিশ ফিড খাতে গবেষণা ও প্রযুক্তির ব্যবহার দিন দিন বিস্তৃত হচ্ছে। আর বি এগ্রো লিমিটেড (কেজিএস গ্রুপ)-এর অ্যাসিস্ট্যান্ট জেনারেল ম্যানেজার (ফিশ ফিড) সাইফি নাসির জানিয়েছেন, বিশ্বব্যাপী এখন একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে কিভাবে কম খরচে ও কম সময়ে মাছের উৎপাদন বাড়ানো যায়। এর সমাধানে একদিকে যেমন আধুনিক ফিড কম্পোজিশনের গবেষণা চলছে, অন্যদিকে অ্যাকোয়া নিউট্রিশনের জটিল সমীকরণগুলো সহজ করতে নতুন প্রযুক্তির প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে।
বাকৃবি প্রতিনিধি-নিরাপদ খাদ্য মানুষের মৌলিক অধিকার। প্রতিটি মানুষ আশা করে যে সে যে খাবার খাচ্ছে তা নিরাপদ ও মানসম্মত। খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সবাইকে একসাথে কাজ করতে হয়-উৎপাদক, সরকার, ব্যবসায়ী ও সাধারণ মানুষ। ভোক্তারা কেবল খাবার কিনে খান না তারা খাদ্য ব্যবস্থার গুরুত্বপূর্ণ অংশ। সচেতন সিদ্ধান্ত নিয়ে, নিরাপদ খাবার বেছে নিয়ে এবং সমস্যা হলে প্রতিবেদন করে একজন সাধারণ মানুষও নিরাপদ খাদ্য উৎপাদনের পথে বড় অবদান রাখতে পারে।
বাকৃবি প্রতিনিধি-বাংলাদেশের কৃষি এখন এক কঠিন বাস্তবতার সম্মুখীন। ক্রমবর্ধমান খাদ্য উৎপাদনের চাপে যেমন কৃষকরা জর্জরিত, তেমনি পরিবেশ ও জনস্বাস্থ্য রক্ষার লড়াইও কঠিন হয়ে উঠছে। প্রতিবছর দেশে ব্যবহৃত হয় বিপুল পরিমাণ কীটনাশক, যার অনেকগুলোই অতি বিষাক্ত এবং আন্তর্জাতিকভাবে নিষিদ্ধ হওয়া সত্ত্বেও এগুলো সহজেই বাজারে পাওয়া যায়। ফলে পরিবেশ ও জনস্বাস্থ্য মারাত্মক হুমকির মুখে পড়েছে।
রোটারিয়ান ড. মো: হেমায়েতুল ইসলাম আরিফ, পাস্ট প্রেসিডেন্ট, রোটারি ক্লাব অব রাজশাহী সেন্ট্রাল
পরিচয়:
জুলাই মাসের ৬ তারিখ। ১৮৮৫ সালের এই দিনেই লুই পাস্তুর মানব ইতিহাসে প্রথম সফলভাবে জলাতঙ্কের টিকা প্রয়োগ করেন। জলাতঙ্ক, যা একটি ভয়াবহ জুনোটিক বা প্রাণীবাহিত রোগ, তার বিরুদ্ধে বিজ্ঞানের এই যুগান্তকারী বিজয়কে স্মরণ করেই প্রতি বছর ৬ জুলাই পালিত হয় বিশ্ব জুনোসিস দিবস। ২০২৫ সালে আমরা এই দিবসটির ১৪০তম বর্ষপূর্তির দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। কিন্তু শুধু অতীতের সাফল্যকে স্মরণ করাই নয়, এই দিবসের প্রকৃত তাৎপর্য নিহিত আছে বর্তমান প্রেক্ষাপটে ক্রমবর্ধমান হুমকি হয়ে দাঁড়ানো জুনোটিক রোগগুলোর ব্যাপারে সচেতনতা বৃদ্ধি, প্রতিরোধ কৌশল শক্তিশালীকরণ এবং ‘এক স্বাস্থ্য’ (One Health) দর্শনের আলোকে ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণের মধ্যে।
সমীরণ বিশ্বাস: বর্তমান বিশ্বের জলবায়ু পরিবর্তন ও প্রাকৃতিক দুর্যোগের পরিণতিতে শহরগুলো এক ক্রমবর্ধমান পরিবেশগত সংকটের মুখোমুখি। বৈশ্বিক পরিসংখ্যান অনুযায়ী, বর্তমানে বিশ্বের প্রায় ৫৮% মানুষ শহরে বাস করে, এই হার ২০৫০ সালের মধ্যে ৭০%-এ উন্নীত হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। অথচ এই শহরগুলোই ব্যবহার করে বৈশ্বিক শক্তির ৭৫% এবং উৎপন্ন করে কার্বন নিঃসরণের ৭০% এরও বেশি।