এগ্রিলাইফ২৪ ডটকম: জাতীয় বীজ বোর্ড (এনএসবি)-এর ১৪৪তম সভায় বাংলাদশে ধান গবষেণা ইনস্টটিউিট (ব্রি) কর্তৃক উদ্ভাবিত আরো তিনটি ধানের জাত অনুমোদন দেয়া হয়েছে। নতুন জাতগুলোর মধ্যে একটি লবণাক্ততা সহনশীল, একটি উচ্চ ফলনশীল বোরো ও অন্যটি ব্লাস্ট রোগ প্রতিরোধী। কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব জনাব ড. মোহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ মিয়ান এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় ব্রি’র মহাপরচিালক ড. মোহাম্মদ খালেকুজ্জামানসহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। নতুন উদ্ভাবিত এই তিনটি জাতসহ এখন পর্যন্ত ব্রি সর্বমোট ১২১টি জাত উদ্ভাবন করেছে যার ৮টি হাইব্রিড।
বাকৃবি প্রতিনিধি-বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) ছায়াঘেরা শান্ত গাছতলায় কিছু শিক্ষার্থী বসেছিল। হঠাৎ জিজ্ঞেস করা হলো-"বাবা মানে কী?" কেউ একটু চুপ করল, কেউ আকাশের দিকে তাকাল, কেউ শুধু নীরব রইল। কিন্তু চোখেমুখে আবেগের কাঁপন ধরা পড়ল স্পষ্ট। এত ভালোবাসার মানুষটিকে জড়িয়ে ধরে "ভালোবাসি, বাবা"-এই কথাটুকু বলার সুযোগ যেন কখনোই হয়ে ওঠে না।
বাকৃবি প্রতিনিধি: বর্তমানে দেশে গবাদিপশুর সবচেয়ে পরিচিত রোগ হলো লাম্পি স্কিন ডিজিজ। যা সংক্ষেপে লাম্পি রোগ নামে পরিচিত। এটি পক্সভিরিডি পরিবারের ক্যাপ্রিপক্সভাইরাস গণের লাম্পি স্কিন ডিজিজ ভাইরাস দ্বারা হয়ে থাকে। ডাবল-স্ট্র্যান্ডেড ডিএনএ বিশিষ্ট এই ভাইরাস নিথলিং ভাইরাস নামেও পরিচিত। এই রোগটির সাথে ছাগল ও ভেড়ার বসন্ত ভাইরাসের অনেক মিল রয়েছে।
What is Heat Stress?
সমীরণ বিশ্বাস:বর্তমান বিশ্বে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা AI (Artificial Intelligence) প্রযুক্তি আর কেবল বিজ্ঞান কল্পকাহিনির বিষয় নয়। এটি এখন বাস্তবতার অংশ, যা বিশ্বব্যাপী অর্থনীতিকে নতুন আকার দিতে শুরু করেছে। এআই প্রযুক্তি উৎপাদন, স্বাস্থ্য, কৃষি, শিক্ষা, সেবা ও ব্যবসা ক্ষেত্রে বিপ্লব ঘটাচ্ছে, যার প্রভাব সরাসরি অর্থনীতিতে দৃশ্যমান হচ্ছে। বাংলাদেশসহ উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য এটি এক সম্ভাবনার দুয়ার উন্মোচন করছে। এই প্রবন্ধে আমরা পর্যালোচনা করব কীভাবে এআই অর্থনীতিকে শক্তিশালী করতে পারে এবং এর সুবিধা, চ্যালেঞ্জ ও ভবিষ্যৎ দিকনির্দেশনা কী হতে পারে।
ড. এম মনির উদ্দিন: ইডিজিএআর (ইমিউশনস ডাটাবেজ ফর গ্লোবাল অ্যাটমোস্ফেরিক রিসার্স) এর ২০২৩ সালের তথ্য অনুযায়ী গ্লোবাল গ্রীনহাউজ গ্যাস নির্গমনের পরিমান মোট ৫৩ বিলিয়ন টন। চীন, মার্কিন যুক্তরাস্ট্র, ভারত, ইউরোপীয় ইউনিয়নের ২৭টি দেশ, রাশিয়া এবং ব্রাজিল একত্রে ২০২২ সালে বিশ্বের বৃহত্তম গ্রীণ হাউজ গ্যাস নিঃসরণকারী। এই দেশগুলোর সম্মিলিত জনসংখ্যা বিশ্বের মোট জনসংখ্যার ৫০.১ শতাংশ, বৈশ্বিক দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) ৬১.২ শতাংশ, বৈশ্বিক জীবাস্ম জালানী খরচের ৬৩.৪ শতাংশ এবং বৈশ্বিক গ্রীণ হাউজ গ্যাস নির্গমনের ৬১.৬ শতাংশ করে থাকে। বিশ্বের ১৫২টি দরিদ্র ও উন্নয়নশীল দেশ মিলে প্রতিবছর কার্বন ডাই অক্সাইড নিঃসরণ করে মাত্র ১৭.৭ শতাংশ যা দেশ প্রতি গড়ে ০.১১ শতাংশ। অথচ এই দরিদ্র দেশগুলোকেই আজকে লড়তে হচ্ছে জলবায়ুগত পরিবর্তনের রোষানলে পড়ে যার মধ্যে বাংলাদেশ মারাত্মক ঝুকির মধ্যে থাকা সপ্তম দেশ।