এগ্রিলাইফ প্রতিনিধি: গুণগত মানসম্পন্ন মাংস ও দুধ উৎপাদনের জন্য কোফিড একটি চমৎকার সহায়ক পণ্য। কোফিড ব্যবহারে গরুর মাংসের স্বাদ যেমন বেড়ে যায় তেমনি এর উৎপাদনীলতাও বৃদ্ধি পায়। পাশাপাশি Cofeed ব্যবহারে দুগ্ধ উৎপাদনকারী খামারীরা গাভীর দুধ উৎপাদন ২০-৩০ শতাংশ বৃদ্ধি করতে পারবেন।

এগ্রিলাইফ২৪ ডটকম: চট্টগ্রামের হাটহাজারীস্থ আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের উদ্যোগে এবং কৃষি সম্প্রসারণের সহযোগিতায় আজ ২৪ সেপ্টেম্বর রোজ মঙ্গলবার কাঁটাছড়া ইউনিয়ন, মিরসরাই, চট্টগ্রামে উৎসবমুখর পরিবেশে কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে বিপুল সংখ্যক চারা কলম বিতরণ করা হয়।

রাজধানী প্রতিনিধি: "ফ্রেশ ফিড" ব্যবহারে সমৃদ্ধি আসুক খামারে", এই স্লোগান নিয়ে দৃপ্ত পায়ে এগিয়ে যাচ্ছে "ফ্রেশ ফিড"। ফ্রেশ হল মানুষের জন্য একটি আস্থার জায়গা। আজ ফ্রেশ একটি প্রতিষ্ঠান থেকে ৫০ টি প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। ফ্রেশ-এর পণ্য পুরো বাংলাদেশ ছড়িয়ে রয়েছে। আমরা চাই আমাদের অন্য প্রোডাক্টের মত ফ্রেশ ফিড দেশের প্রতিটি প্রান্তে "ফ্রেশ ফিড"-কে ছড়িয়ে দিতে কাজ করছি।

এগ্রিলাইফ২৪ ডটকম: দেশের কৃত্রিম প্রজনন এর এক অন্যতম বহুল আলোচিত এবং গ্রহনযোগ্য ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এর নাম এসিআই এনিমেল জেনেটিক্স। দেশের গবাদিপশুর জাত উন্নয়ন এর পাশাপাশি খামারি,কর্মী ও ডিস্ট্রিবিউটর দের মানসিক বিকাশ ও পরিতৃপ্তি দিতে যেনো কখনো কার্পন্য করে না এই প্রতিষ্ঠানটি। সারা বছরই কর্মী এবং খামারীদের নিয়ে তারা ফুটবল টুর্নামেন্ট, বৃক্ষরোপণ, নৌকাভ্রমণসহ নানা বিনোদনমূলক কাজ তারা করে থাকেন।

এগ্রিলাইফ২৪ ডটকম: বাংলাদেশের মানুষ প্রতি মাসে প্রায় ৯৪ লক্ষ মেট্রিক টন মাংস খায়। এর মধ্যে ৬৭ শতাংশ আসে মুরগি থেকে, বিশেষ করে ব্রয়লার মুরগি থেকে। এ মুরগির রোগ বালাই প্রতিরোধে সম্পূর্ণ অর্গানিক প্রক্রিয়ায় তৈরি মেডিসিন নিয়ে এসেছে, Orgavet Medicine Limited. Orgavet Medicine ব্যবহার করলে মুরগির কোন এন্টিবায়োটিক এর প্রয়োজন পড়ে না।

রাজধানী প্রতিনিধি: "ফ্রেশ ফিড" দীর্ঘদিন যাবত পোল্ট্রি, ক্যাটেল এবং ফিশ ফিড বাজারজাত করে আসছে। দেশে গরু মোটাতাজাকরণ খামারীদের কথা বিবেচনায় কোম্পানিটি তাদের জন্য "বিফ মাস্টার" ব্র্যান্ডে একটি ফিড বাজারজাত করছে। এটি ইতিমধ্যেই খামারি ও পরিবেশকদের মাঝে ব্যাপক আস্থা অর্জন করতে পেরেছে।

এগ্রিলাইফ২৪ ডটকম: ইলান্ক ফার্মা'র সৌজন্যে "বিশ্ব ডিম দিবস'২০২৪" উপলক্ষে রচনা প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে। রচনা প্রতিযোগিতায় দুটি বিভাগ নির্ধারন করা হয়েছে যেখানে ক-বিভাগ-এর বিষয়ঃ "বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে ডিমের ভূমিকা"। অপরদিকে খ-বিভাগ এর বিষয়ঃ "সুস্থ্য ও মেধাবী জাতি গঠনে ডিমের ভূমিকা"।