এগ্রিলাইফ২৪ ডটকম:বাংলাদেশের কৃষি উৎপাদনশীলতা বাড়াতে উন্নত জাতের ব্যবহার অপরিহার্য। গম বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান খাদ্যশস্য, তবে কৃষকরা দীর্ঘদিন ধরে স্থানীয় জাতের সীমিত উৎপাদনশীলতার কারণে প্রত্যাশিত লাভ পাননি। এ পরিস্থিতিতে, দেশে বেসরকারি ক্ষাতে এসিআই নিজস্ব গবেষণা থেকে উদ্ভাবিত গমের জাত : এসিআই গম ১ ও ২ দেশের গম চাষে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে। গম উৎপাদনে উল্লেখযোগ্য ফরিদপুর, মেহেরপুর, চুয়াডাঙ্গা, কুষ্টিয়া, দিনাজপুর, নাটোর, নওগাঁ, বগুড়া এবং ঠাকুরগাঁও জেলায় জাত দুটি উচ্চ ফলন ও পুষ্টিগুণে ব্যাপক সাফল্য দেখিয়েছে।

সমীরণ বিশ্বাস|ইটভাটার বিস্তার বাংলাদেশের কৃষি ও কৃষকের জন্য মারাত্মক হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। কৃষিজমি ধ্বংস, ফসলের উৎপাদন কমে যাওয়া, বায়ু ও জলদূষণসহ নানা কারণে কৃষকের জীবন ও জীবিকা বিপর্যয়ের মুখে পড়ছে। সে সমস্ত সমস্যা এবং প্রতিকার  নিম্নে তুলে ধরা হলো ;

এগ্রিলাইফ২৪ ডটকম:গরু মোটাতাজাকরণ ও দুধ উৎপাদনকারী খামারিদের জন্য পুষ্টিকর এবং লাভজনক খাদ্য নির্বাচনের গুরুত্ব অপরিসীম। খামারের খরচ কমিয়ে উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য এসিআই এনিমেল জেনেটিক্স এনেছে উচ্চ গুনগত মান সম্পন্ন সাইলেজ, যা গবাদিপশুর জন্য স্বাস্থ্যকর ও কার্যকর খাদ্য উপাদান হিসেবে কাজ করে।

বাকৃবি প্রতিনিধি-ঃ গবাদিপশুর কৃমি সংক্রমণ একটি সাধারণ সমস্যা হলেও এটি গরুর স্বাস্থ্যের ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলে, যা একজন খামারির অর্থনৈতিক ক্ষতির অন্যতম কারণ হয়ে দাঁড়ায়। গবাদিপশুর যেসব রোগ হয়, তার অধিকাংশই কৃমিজনিত রোগ। কৃমির সংক্রমণের ফলে গরুর ওজন কমে যায়, দুধ উৎপাদন হ্রাস পায় এবং দীর্ঘমেয়াদে এটি গরুর মৃত্যুর কারণও হতে পারে। এসব বিষয়ে খামারিদের উদ্দেশ্যে পরামর্শ দিয়েছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) প্যারাসাইটোলজি বিভাগের অধ্যাপক এবং প্রাণীবিশেষজ্ঞ ড. মো. সহিদুজ্জামান।

মোহাম্মদ শাহজাহানঃ কক্সবাজারে কোস্ট ফাউন্ডেশনের আয়োজনে স্থানীয় মুরগি পালন ও ব্যবসার সাথে জড়িত সেবা প্রদানকারীদের দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে একটি প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সমীরণ বিশ্বাস:বোরো ধান বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান ফসল, যা মূলত শীতকালে রোপণ করা হয় এবং গ্রীষ্মের শুরুতে কাটা হয়। তবে ইটভাটার ব্যাপক বিস্তার ও দূষণের কারণে বোরো ধানের উৎপাদন মারাত্মক হুমকির মুখে পড়ছে। সে সমস্ত সমস্যা এবং প্রতিকার  নিম্নে তুলে ধরা হলো ;

এগ্রিলাইফ প্রতিবেদক:: বর্তমানে দেশে ডিমের বাজারে নায্য মূল্যের অভাবের কারণে ক্ষুদ্র ও মাঝারি লেয়ার খামারিরা মারাত্মক সংকটের মুখে পড়েছেন। উৎপাদন খরচের তুলনায় বাজারে ডিমের দাম কমে যাওয়ায় খামারিরা প্রতিনিয়ত লোকসানের শিকার হচ্ছেন। পোল্ট্রি শিল্পের এই সংকট সমাধানে সরকার ও সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর কাছে জরুরি পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ পোল্ট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ এসোসিয়েশন (বিপিআইএ)। অন্যথায়, দেশের প্রোটিনের চাহিদা পূরণে এই খাতের অবদান মারাত্মকভাবে ব্যাহত হতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে।