রাবিতে ৪র্থ ব্যাচের কৃত্রিম প্রজন ও পুনরুৎপাদন ব্যবস্থাপনা প্রশিক্ষণ কর্মসূচীর-২০২৪ এর কোর্স সমাপনী ও সনদপত্র বিতরণ

এগ্রিলাইফ২৪ ডটকম: ব্র্যাক ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় এর যৌথ উদ্যোগে আজ ১লা এপ্রিল ২০২৪ তারিখে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় নারিকেলবাড়ীয়া ক্যাম্পাসে সেমিনার কক্ষে ব্র্যাকের ২ মাস ব্যাপী কৃত্রিম প্রজনন সেচ্ছাসেবী প্রশিক্ষণ সম্পন্ন হয়। প্রফেসর ড. মো. জালাল উদ্দিন সরদার, ভেটেরিনারী এন্ড এনিমেল সায়েন্সেস বিভাগ ও কোর্স কো-অর্ডিনেটর এর সভাপতিত্বে এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. গোলাম সাব্বির সাত্তার।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (একাডেমিক) প্রফেসর ড. এম. হুমায়ুন কবীর, ভেটেরিনারি এন্ড এনিমেল সায়েন্সেস অনুষদের ডীন, প্রফেসর ড. খন্দকার মো. মোজাফ্ফর হোসেন, রেজিস্ট্রার প্রফেসর ড. মো. তারিকুল হাসান, প্রফেসর ড. সৈয়দ সরওয়ার জাহান, প্রক্টর প্রফেসর ড. আসাবুল হক, রসায়ন বিভাগের প্রফেসর ড. লাইলা আরজুমান বানু, ভেটেরিনারী সায়েন্সেসের সহযোগী অধ্যাপক ডা. ইশরাত জেরীন মণি ও প্রধান প্রকৌশলী ইঞ্জি. মো. আবুল কালাম আজাদ, রাজশাহী মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ প্রফেসর ড. রোস্তম আলী আহমেদ, ব্র্যাকের এজিএম ডা. মো: শওকত আলী, জোনাল সেলস ম্যানেজার মো. আব্দুল মান্নান, ডা. আল হেলাল মন্ডল।

অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন ভেটেরিনারি এন্ড এনিেেমল সায়েন্সেস বিভাগের ডেপুটি চীপ ভেটেরিনারি অফিসার ড. মো. হেমায়েতুল ইসলাম।

২মাস ব্যাপী প্রশিক্ষণে পরীক্ষায় সার্বিকভাবে ১ম স্থান অধিকার করেন মো. রিপন মিয়া, ২য় স্থান অধিকার করেন মো: আমিনুল ইসলাম সিয়াম এবং তৃতীয় স্থান অধিকার করেন মো. রুহুল আমীন।

বাংলাদেশের আমিষ এর চাহিদা পূরণে ব্র্যাক ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে যৌথ উদ্যেগ সফল উদ্যেক্ততা তৈরীতে কার্যকর ভূমিকা পালন করবে মনে করেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি প্রফেসর ড. গোলাম সাব্বিার সাত্তার।

বিশেষ অতিথিবৃন্দ তাদের বক্তব্যে বলেন, দক্ষ জনবল তৈরীর এই উদ্যোগ অব্যাহত রাখা প্রয়োজন যাতে দেশের মানুষের পুষ্টির চাহিদা মেটানো যায়। তারা আরো জানান ১৮কোটি লোকের জন্য উন্নত জাত সৃষ্টি না করতে পারলে মানুষ অপুষ্টিতে ভুগবে, তাই ব্র্যাক যে উদ্যেগ গ্রহণ করছে তা কার্যক্রম সারা দেশে দ্রæত ছড়িয়ে দিতে হবে। নিরাপদ আমিষ উৎপাদনে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় এর ভেটেরিনারি এন্ড এনিমেল সায়েন্সেস অনুষদ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।