কেবল নামেই নয় মানে ও গুণে "আস্থা" ব্র্যান্ডের ফিড খামারিদের আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে-মোশাররফ হোসেন চৌধুরী

Category: বিজনেস ও ইন্ডাস্ট্রি Written by agrilife24

বিজনেস প্রতিনিধি:শুধু নামেই নয় মানে, কর্ম ও গুণে "আস্থা" ব্র্যান্ডের ফিড খামারিদের আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। আস্থা নামের মর্যাদা রক্ষা করে খামারি-পরিবেশক সকলেই ব্যবসায় প্রতিষ্ঠা লাভ করবেন ইনশাআল্লাহ। নামে-কর্মে এবং গুনে এদেশের প্রত্যেক প্রান্তে খামারিদের আস্থা অর্জন করার লক্ষ্য নিয়েই কাজ করে চলেছে আস্থা ফিড ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড।

খামারিদের দোরগোড়ায় তাদের ফিড সরবরাহ এবং সেবা পৌঁছে দিতে গত শনিবার ২৩ অক্টোবর কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলার লাকসাম রোডের পাশে চাঁদপুর চৌমুহনীতে কোম্পানিটির নতুন একটি আঞ্চলিক কার্যালয় উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এমনটাই জানালেন আস্থা ফিড ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের চেয়ারম্যান জনাব মোশাররফ হোসেন চৌধুরী।

তিনি বলেন, "আস্থায় তৃপ্তি আস্থায় বৃদ্ধি" এ স্লোগানকে সামনে নিয়ে গুণগতমানের পোল্ট্রি-মৎস্য ও ক্যাটল  ফিড উৎপাদন এবং সরবরাহের মাধ্যমে খুব দ্রুতই খামারীদের নিকট আস্থা অর্জন করেছে আস্থা ফিড ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। দিনদিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে "আস্থা" ব্র্যান্ডের ফিড ফলে খামারীদের চাহিদা অনুযায়ী দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে সর্বোচ্চ সেবা দিতে কাজ করছে কোম্পানিটির প্রান্তিক পর্যায়ের কর্মকর্তারা।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এনিমেল হেলথ কোম্পানিজ অ্যাসোসিয়েশন অফ বাংলাদেশ (আহকাব) এর সভাপতি ডা: এম. নজরুল ইসলাম, আস্থা ফিড ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব মোঃ গিয়াস উদ্দিন খান।



নতুন কার্যালয়ের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য প্রদানকালে কোম্পানির প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা (COO) জনাব এম এ মালেক বলেন, অতি অল্প সময়ের মধ্যে আস্থা ফিড খামারিদের আস্থা অর্জন করেছে। এর মূলে রয়েছে তাদের ফিডের মান, সেবা এবং সম্মানিত পরিবেশক ও খামারিদের অকুণ্ঠ সমর্থন। আগামী দিনে আরো অনেক খামারী-পরিবেশক "আস্থা" ফিড এর সাথে সংযুক্ত হবেন এমনটাই আশা করেন তিনি। এজন্য তিনি সকলের সহযোগিতা ও দোয়া কামনা করেন।

অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে ম্যানেজার নিউট্রিশন ডঃ মোঃ তাজুল ইসলাম, ডেপুটি ম্যানেজার মার্কেটিং ফারুক আহমেদ, মার্কেটিং অফিসার রেজাউল করিমসহ কুমিল্লা অঞ্চলের বিভিন্ন পরিবেশক ও খামারিরা উপস্থিত ছিলেন।

প্রাণীজ আমিষ সরবরাহের পাশাপশি মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টির একটি বৃহৎ খাত হলো পোল্ট্রি সেক্টর। বর্তমান করোনাকালে কর্মক্ষেত্র সংকুচিত হওয়ার কারণে দেশীয় শিল্পের দিকে বিশেষ নজর দেওয়া প্রয়োজন বলে মনে করেন এলাকার পরিবেশক ও খামারীরা।