নজরুল ইসলাম তোফা: আমরা জীবনে চলার পথে বহু মানুষকে "ভালোবাসা" দিয়ে দিয়ে থাকি। হয়তো আমরা কেউ বা অতিরিক্ত ভালোবাসা দিয়ে খুবই 'আনন্দ বোধ' করি। কিন্তু প্রত্যেক মানুষের জীবনে অনেক ভালোবাসা থাকলেও তা দিতে দিতে চায় না। তবে এই আলোচনায় বলতে চাই, কারো কম ভালোবাসা কিংবা কারো বেশি ভালোবাসা। এই মানুষরাই মানুষকে- ভালোবেসে কাছে নিবে বা আদর করবে। এতে দোষের কিছুই নেই, মানুষ ভালবাসতেই পারে, এটাই তো স্বাভাবিক। কিন্তু সমস্যা যা, তা এখানে বলতে চাচ্ছি তাহলো, অতিরিক্ত বা বেশি ভালোবাসা। এমন "অতিরিক্ত ভালোবাসা বা অতিরিক্ত কদর'' করা মোটেই উচিত নয়।

কৃষিবিদ ড. এম. মনির উদ্দিন: জানুয়ারী মাসের শীতের তীব্রতায় তাপমাত্রা কমে যাওয়া ও ঘন কুয়াশার আচ্ছাদনে দেশের খাদ্য ভান্ডার হিসেবে পরিচিত উত্তরবঙ্গের কৃষকদের সাথে কথা বলা এবং সরেজমিনে মাঠ পর্যবেক্ষনের মাধ্যমে যে চিত্র দেখা যায় তাতে রবি ফসল বিশেষ করে আলু ও ভুট্টার উৎপাদন মারাত্মকভাবে প্রভাবিত হবে তাতে কোন সন্দেহ নেই। বাংলাদেশের কৃষি ইতিমধ্যে জলবায়ু পরিবর্তনের কারনে অনেক চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হচ্ছে যা দেশের খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তায় সার্বিকভাবে প্রভাব ফেলবে। জলবায়ুর পরিবর্তনের ফলে দেশের খাদ্য উৎপাদন ও খাদ্য ব্যবস্থার পরিবর্তন ঘটছে এবং পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে আগামী দিনগুলোতে কৃষিতে আরো পরিবর্তন আসবে মানুষের খাদ্য ও পুষ্টির যোগান নিশ্চিত করার জন্য।

আবুল বাশার মিরাজ, বাকৃবি: একটি জমিতে কি পরিমাণ সার প্রয়োজন তা নির্ণয়ের জন্যে “নিউট্রিয়েন্ট ব্যালেন্স” নামে একটি মোবাইল অ্যাপ উদ্ভাবন করছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) একদল গবেষক। তাঁদের উদ্ভাবিত এই অ্যাপটির মাধ্যমে আলু, বোরো ধান, রোপা আউশ ধান, রোপা আমন এবং ভূট্টা এই পাঁচটি ফসলের ক্ষেত্রে কি পরিমাণ সার কম বা বেশি আছে সেটি জানতে পারবেন কৃষক।

সমীরণ বিশ্বাস:
মাটি কাকে বলে:
মাটি বা মৃত্তিকা হলো পৃথিবীর উপরিভাগের নরম আবরণ। পাথর গুঁড়ো হয়ে সৃষ্ট খনিজ পদার্থ এবং জৈব যৌগ মিশ্রিত হয়ে মাটি গঠিত হয়। জৈব পদার্থের উপস্থিতিতে ভূমিক্ষয় আবহবিকার, বিচূর্ণিভবন ইত্যাদি প্রাকৃতিক ও রাসায়নিক পরিবর্তনের মাধ্যমে পাথর থেকে মাটির উদ্ভব হয়েছে। সে কারণে অতি প্রাচীন কালের মাটি পৃথিবীতে পাওয়া যায় না । উদ্ভিদ জন্মানোর উপযোগী খনিজ, জীব ও জৈব সমন্বয়ে গতিশীল প্রাকৃতিক বস্তুকে মাটি বা মৃত্তিকা বলে ৷ মাটি হচ্ছে কঠিন পদার্থের ছোট ছোট টুকরা, পানি ও বায়ুর সমন্বয়ে গঠিত যৌগিক পদার্থ। উদ্ভিদ জন্মানোর উপযোগী খনিজ, জীব ও জৈব সমন্বয়ে গতিশীল প্রাকৃতিক বস্তুকে মাটি বা মৃত্তিকা বলে ৷ পৃথিবীর উপরিভাগের যে নরম স্তরে গাছপালা মূল স্থাপন করে রস শোষণ করে জন্মায় ও বৃদ্ধি পায় তাকে মাটি বলে ৷ মাটি বা মৃত্তিকা হলো পৃথিবীর উপরিভাগের নরম ও দানাদার আবরণ। পাথর গুঁড়ো হয়ে সৃষ্ট খনিজ পদার্থ এবং জৈব যৌগ মিশ্রিত হয়ে মাটি গঠিত হয়। মাটি বিশ্বের সবচেয়ে বিস্ময়কর জাদুকরি বস্তু ।

সমীরণ বিশ্বাস: ভালো নেই ঢাকার গাছেরা । ধুলো আর বায়ু দূষণের কবলে পড়ে ধুঁকছে তাদের স্বাভাবিক জীবনচক্র ! যে গাছ অক্সিজেনে নিয়ে বেঁচে থাকব, আমরা সেই গাছকেই করছি অযত্ন আর অবহেলা ! বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নিজেদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে গাছের যত্নের বিকল্প নেই। কিন্তু সব জেনে বুঝেও উদ্যোগ নেই সংশ্লিষ্ট মহলের।

কৃষিবিদ দীন মোহাম্মদ দীনু: স্বল্প মেয়াদী ও উচ্চ ফলনশীল সরিষার জাত উদ্ভাবনে কাজ করছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক।আর এ গবেষনা কাজে নেতৃত্ব দিচ্ছেন বাকৃবির জেনেটিক্স এন্ড প্লান্ট ব্রিডিং বিভাগের অধ্যাপক ড. আরিফ হাসান খান রবিন। দীর্ঘদিন ধরেই উচ্চফলনশীল সরিষা নিয়ে কাজ করছেন তিনি। তার সাথে কাজ করছেন তার স্নাতক -স্নাতকোত্তর এবং পিএইচডি শিক্ষার্থীরা।