কৃষিবিদগন এত বড় প্লাটফর্ম করেছে, আমি অভিভূত:পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী

Category: ফোকাস Written by agrilife24

রাজধানীর মিরপুরে পুলিশ কনভেনশন হলে (পিএসসি) কৃষিবিদ গ্রুপের প্রায় ১৫০০ শেয়ারহোল্ডার এবং শুভানুধ্যায়ীদের নিয়ে 'কৃষিবিদ গ্রুপের সাফল্যের ২১ বছর' শীর্ষক আলোচনা ও ইফতার পার্টি অনুষ্ঠিত হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের পরিকল্পনা মন্ত্রনালয়ের মাননীয় প্রতিমন্ত্রী প্রফেসর ড. শামসুল আলম।

প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে বলেন, কৃষিবিদ গ্রুপ প্রতিষ্ঠার পর থেকে তার দীর্ঘ ২১ বছরে দেশের অর্থনীতিতে, বিশেষ করে কৃষি সেক্টরে যে ভূমিকা পালন করছে তা অত্যন্ত প্রশংসনীয়, বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বাস্তবায়নে কৃষিবিদ গ্রুপ বরাবরের মতো সবসময় অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে। মাননীয় মন্ত্রী বলেন, আমি নিজেও একজন কৃষিবিদ,  মঞ্চে উপবিষ্ট অনেক বরেণ্য কৃষিবিদ, যারা আমার অনেক প্রিয় মানুষ, ৬৫০০ লোককে ২১ বছর ধরে, কৃষিবিদগন এত বড় প্লাটফর্ম করেছে, আমি অভিভূত।



অনুষ্ঠানে কৃষিবিদ গ্রুপের ২১ বছরের সাফল্যের নানাদিক তুলে ধরেন গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বিশিষ্ট কৃষি বিজ্ঞানী ড. আলী আফজাল । অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন কৃষিবিদ গ্রুপের চেয়ারম্যান ও সাবেক ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. রফিকুল ইসলাম সরকার।



বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এসিআই গ্রুপের চেয়ারম্যান এম.আনিস উদ-দৌলা। এতে আরও উপস্থিত ছিলেন সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও কৃষিবিদ গ্রুপের উপদেষ্টা বিচারপতি আব্দুর রউফ, সাবেক সচিব ড. মোঃ আইউব মিয়া, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য প্রফেসর কামাল উদ্দিন আহমেদ, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সাবেক মহা-পরিচালক,কৃষিবিদ গ্রুপের উপদেষ্টা কৃষিবিদ এম এনামুল হক, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভাইস চ্যান্সেলর, কৃষিবিদ গ্রুপের উপদেষ্টা প্রফেসর ড. একেএম হান্নান ভূইয়া, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভাইস চ্যাঞ্চেলর, কৃষিবিদ গ্রুপের উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মোঃ শাহী-আলম, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক, কৃষিবিদ গ্রুপের উপদেষ্টা কৃষিবিদ মোঃ ইব্রাহীম খলিল এবং কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক কৃষিবিদ মোঃ তারিক হাসান সহ আরো অনেকে। অনুষ্ঠানে সকল বক্তারা গ্রুপের সাফল্য কামনা করেন।

সবশেষে সাবেক নির্বাচন কমিশনার বিচারপতি আব্দুর রউফ, বাংলাদেশের সকল মানুষের কল্যান কামনায় এবং সোনার বাংলা গড়ার অগ্রগতির দোয়া এবং  ইফতার গ্রহনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শেষ হয়।