এগ্রিলাইফ২৪ ডটকম:বিজয়ের মহানায়ক বঙ্গবন্ধুর স্বদেশে প্রত্যাবর্তন না হলে বিজয় অসম্পূর্ণ থাকতো বলে মন্তব্য করেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।

এগ্রিলাইফ২৪ ডটকম:কৃষিমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য  ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, ভোজ্যতেলের চাহিদার শতকরা ৯০ ভাগ বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়। এতে বছরে প্রায় ২৫ হাজার কোটি টাকা ব্যয় হয়। এ অবস্থায়, দেশে ৫০ ভাগ তেল উৎপাদনের মাধ্যমে আমদানি নির্ভরতা কমাতে তিন বছর মেয়াদি রোডম্যাপ আমরা বাস্তবায়ন করে যাচ্ছি। প্রথম বছরেই এবার সারা দেশে দ্বিগুণ পরিমাণ সরিষা চাষ হয়েছে। সরিষা চাষে বিপ্লব ঘটতে যাচ্ছে এবং আগামী তিন বছরের মধ্যেই আমরা বছরে ভোজ্যতেল আমদানিতে কমপক্ষে ১০ হাজার কোটি টাকা সাশ্রয় করতে পারব।

ফোকাস ডেস্ক: এক আকস্মিক সফরে সস্ত্রীক সাভারের বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউট এবং কেন্দ্রীয় গোপ্রজনন ও দুগ্ধ খামার পরিদর্শন করেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী জনাব শ ম রেজাউল করিম, এম পি। শুক্রবার (৬ জানুয়ারী) সকালে বিএলআরআই পৌঁছান। এরপর তিনি বিএলআরআই এর বিভিন্ন খামার পরিদর্শন করেন।

এগ্রিলাইফ২৪ ডটকম:কৃষিমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য  ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, দেশে সংবিধান অনুযায়ী সময়মতো সুষ্ঠু নির্বাচন হবে। বিএনপি বা কেউ নির্বাচনে না আসলে তাতে কিছু যায়-আসে না। তবে আমরা শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত সর্বোচ্চ চেষ্টা করব যাতে বিএনপি নির্বাচনে আসে। আগামী সেপ্টেম্বরের মধ্যেই জানা যাবে তারা নির্বাচনে আসবে কিনা। আমার দৃঢ় বিশ্বাস তারা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে।

রাজধানী প্রতিনিধি:বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো শুরু হয়েছে ‘ঢাকা ক্যাটেল এক্সপো-২০২৩'। আজ শুক্রবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ের পুরাতন বাণিজ্য মেলা প্রাঙ্গণে দুই দিন ব্যাপী (৬-৭ জানুয়ারী) এ মেলা উদ্বোধন করেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী জনাব আসাদুজ্জামান খান কামাল এমপি।  যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর সহযোগিতায় বাংলাদেশ ক্যাটল ফার্মার্স এসোসিয়েশন (BCFA) এ প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে।

এগ্রিলাইফ২৪ ডটকম:কৃষিমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. মো: আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, বাংলাদেশ কৃষি যান্ত্রিকীকরণের দিকে দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে। সরকার কৃষিযন্ত্রে ৫০-৭০ শতাংশ ভর্তুকি প্রদান করছে। আগামীতে বাংলাদেশ প্রচুর কৃষিযন্ত্রপাতির প্রয়োজন হবে। এক্ষেত্রে ভারতের কৃষিযন্ত্রপাতি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর বাংলাদেশে বিনিয়োগের অনেক সুযোগ রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশে তাদের ফ্যক্টরি স্থাপন করে স্থানীয়ভাবে কৃষিযন্ত্রপাতি তৈরি ও অ্যাসেম্বল এবং খুচরা যন্ত্রপাতি তৈরি করতে পারে।