ফোকাস ডেস্ক:আওয়ামী লীগ সরকার শুরু থেকেই কৃষি গবেষণায় বিশেষ জোর দিয়ে এর বরাদ্দ বৃদ্ধি করেছে। দেশের কৃষি বিজ্ঞানীরা নতুন নতুন ফসলের জাত উদ্ভাবন এবং তা মাঠ পর্যায়ে সম্প্রসারিত হওয়ায় ফসলের ফলন উত্তোরওর বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাই বাংলাদশে আজ খাদ্য ঘাটতির দেশ হতে খাদ্য উদ্বৃত্তত্তোর দেশে উপনিত হয়েছে। দেশের সকল মানুষের জন্য নিরাপদ ও পুষ্টিসমৃদ্ধ সুষম খাদ্য নিশ্চিত করা সরকার অঙ্গীকার। সরকার কৃষির যান্ত্রিকিকরণে ৫০ থেকে ৭০ শতাংশ সহায়তা প্রদান করছে, প্রয়োজনে আরও সহায়তা বাড়ানো হবে।
আবুল বাশার মিরাজঃঅষ্টাদশ শতকের শেষের দিকে, উত্তর বঙ্গে ব্রিটিশ রাজের বিরুদ্ধে আন্দোলন সংঘটিত হতে থাকে। ফকির-সন্ন্যাসী বিদ্রোহের অন্যতম প্রধান কেন্দ্র ছিল বগুড়া ও রংপুর। যা বাঙালি নদীর দুই পাড়ে অবস্থিত। বাঙালি নদীর নামকরণ হয়তো এটিই। এটি ছাড়া নদীটির নামকরণের বিষয়ে আর কোন তথ্য পাওয়া যায়নি। তবে কালের পরিক্রমায় নদীটি এখন প্রায় মৃতপ্রায়।
ফোকাস:আওয়ামী লীগ সরকার সব সময়ই কৃষকের পাশে ছিলেন এবং আগামীতে ও থাকবে। কৃষিকে যান্ত্রিকীকরণ, বাণিজ্যিকীকরণএবং কৃষিখাতে সার্বিক সুশাসন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে কৃষিকে লাভজনক পেশায় উন্নতিকরণ এ সরকারের একটি রাজনৈতিক অঙ্গীকার। সব্বোর্চ গুরুত্ব প্রদান করে কৃষিকে লাভজনক করার লক্ষ্যে কৃষিকে যান্ত্রিকীকরন, অধুনিকীকরন ও বানিজ্যিকিকরণ করতে হবে।
এখলাসুল হক:আমরা স্মরন করতে পারি ১৯৭৪ সালের কথা যখন মানুষের খাবার ছিল না। এমনকি ধনী ব্যক্তিরাও ছিল এ ব্যাপারে ভুক্তভোগী। হাজার হাজার মানুষ শুধু না খেতে পেয়ে মারা গিয়েছিল। মানুষ ছিল মাত্র সাড়ে সাত কোটি। এক বিঘা জমিতে ধান উৎপাদন হতো ৫-৬ মণ। ৯০% মানুষেরই খাবার ছিল ভাত, ডাল, আলু বা বেগুন ভর্তা। মুরগী, গরু বা খাশীর মাংস ছিল সোনার হরিণের মতো ব্যাপার। নদীতে মাছ ছিল পর্যাপ্ত কিন্তু প্রায় ৯০ ভাগ মানুষেরই তার যোগান দেওয়ার সামর্থ্য ছিল না।
আবুল বাশার মিরাজ:পর্যটন শহর হিসেবে দেশ-বিদেশে প্রচুর খ্যাতি ও সুনাম রয়েছে কক্সবাজারের। এখন সেই বিশ্বজোড়া খ্যাতির পাশাপাশি অর্থনীতির নতুন দিগন্ত উম্মোচিত হচ্ছে কক্সবাজারে। সমুদ্রসৈকতে পরীক্ষামূলক চাষাবাদ শুরু হয়েছে বহু মূল্যবান শ্যাওলা বা শৈবালের(সিউইড)। যা বাংলাদেশের কৃষিতে নতুন সম্ভাবনা আনবে বলে ধারণা করছেন বিশেষজ্ঞরা।
এগ্রিলাইফ ফোকাস:প্রকল্পের মাঠ পর্যায়ে কৃষকের মঙ্গল, টেকসই প্রভাব, প্রত্যাশা ও ফলাফল বিবেচনা করে গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করতে হবে। একটি কৃষি প্রকল্প একটি চিন্তা অনেক স্বপ্ন। কৃষি যান্ত্রিকরণকে অগ্রাধিকার ভিত্তিক খাত হিসেবে বিবেচনা করে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে নিষ্ঠা,আন্তরিকতা ও সততার সাথে বাস্তবায়ন করতে হবে। মঙ্গলবার (২৮ মে) কৃষিমন্ত্রী ড. মো: আব্দুর রাজ্জাক এমপি মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে মাসিক এডিপি সভায় এসব কথা বলেন। মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেয়ার পরে এটাই তার প্রথম সভা।