এগ্রিলাইফ২৪ ডটকম:সুস্বাস্থের জন্য টার্কি মাংশ অতুলনীয়। বর্তমানে প্রাণিজ আমিসের গুরুত্বপূর্ণ উৎস হিসেবে টার্কি দেশের সকল ভোক্তাদের মাছে অত্যন্ত সমাদৃত হচ্ছে। টার্কির মাংস নানা গুনাগুন ও সুবিধা সমৃদ্ধ একটি খাবার। বাংলাদেশ টার্কি ফার্মার্স সোসাইটি (BTFS)-এর আয়োজনে ১১ মে শুক্রবার রাজধানী ঢাকার শ্যামলীর, আনোয়ার ল্যান্ডমার্কে দিনব্যাপি টার্কি খামারীদের বৃহৎ এক মিলনমেলায় প্রধান অলোচক হিসেবে বক্তব্য প্রদানকালে বিশিষ্ট পোল্ট্রি কনসালট্যান্ট ও টার্কি বিশেষজ্ঞ ডা. রেজাউল করিম মিয়া এসব কথা বলেন।


দেশে প্রথমবারের মতো সর্ববৃহৎ এ মিলনমেলায় দেশের বিভিন্ন প্রান্তে গড়ে ওঠা খামারী, টার্কি বিশেষজ্ঞ, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, সাংবাদিক, সুধীজন মিলে প্রায় ৫০০ এর অধিক ব্যক্তিবর্গ অংশগ্রহন করেন।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএফডিসি’ এর প্রকল্প পরিচালক জনাব জামাল হোসেন মজুমদার। বাংলাদেশ টার্কি ফার্মার্স সোসাইটীর আহবায়ক জনাব আরিফ আলমের সভাপতিত্বে উদীয়মান টার্কি খামারের নানাদিক নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবেন বাংলাদেশ এনিম্যাল এগ্রিকালচার সোসাইটী (BAAS) এর সভাপতি কৃষিবিদ মোঃ মোরশেদ আলম জন, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের ডাঃ গোলাম মহিউদ্দিন কাজল, টার্কি বিশেষজ্ঞ জনাব মোহাম্মদ জামশেদ আলম ও ডাঃ মোঃ জামিলুর রহমান। অলোচকরা বলেন টার্কির জীবনকাল বেশী এবং ৫-৬ মাস বয়সের মাংস খাওয়ার উপযোগী হওয়ায় অর্গানিকভাবে উৎপাদন করা সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশী।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দকে টার্কির মাংশের মধ্যহ্নভোজে আপ্যায়িত করা হয়। অনুষ্ঠানটির সার্বিক দায়িত্বে ছিলেন জনাব মনির হাওলাদার এবং জনাব আবু সাইয়েদ মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন বাবু।