যান্ত্রিকীকরণ কৃষির আশীর্বাদ-পরিচালক,বিএআরআই

নাহিদ বিন রফিক (বরিশাল): যান্ত্রিকীকরণ কৃষির আশীর্বাদ। এর মাধ্যমে উৎপাদন খরচ হ্রাস পায়। সময়ের সাশ্রয় হয়। সে সাথে শ্রমও লাগে কম। তাই এর ব্যবহার সম্প্রসারণ করতে হবে। তবেই কৃষকরা আরো লাভবান হবেন। দেশও হবে কৃষিতে সমৃদ্ধ। আজ পটুয়াখালীর দুমকিতে বারির বীজ বপন যন্ত্রের সাহায্যে সূর্যমুখীর বীজ বপন শীর্ষক কৃষক মাঠবিসে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিএআরআই) পরিচালক (গবেষণা) ড. মো. মিয়ারুদ্দীন এ সব কথা বলেন।

আয়োজক প্রতিষ্ঠানের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. সহিদুল ইসলাম খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিএআরআই’র পরিচালক (প্রশিক্ষণ ও যোগাযোগ) ড. মুহাম্মদ সামসুল আলম, বরিশালের আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের (আরএআরএস) মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. রফি উদ্দিন এবং কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (ডিএই) উপপরিচালক হৃদয়েশ্বর দত্ত।

বৈজ্ঞানিক কর্মতকর্তা ড. মো. নজরুল ইসলামের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন মাদারীপুরের আঞ্চলিক ডাল গবেষণা কেন্দ্রের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. সালেহ উদ্দিন, আরএআরএ’র সদর দপ্তরের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. দেলোয়ার হোসেন চৌধুরী প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে ভাসমান কৃষির প্রকল্প পরিচালক ড. মো. মোস্তাফিজুর রহমান তালুকদার, আরএআরএস’র প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা  ড. মো. গোলাম কিবরিয়া, পিএসও ড. মো. আলিমুর রহমান, উপজেলা কৃষি অফিসার মেহের মালিকা, বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. মাইনুল ইসলাম, কৃষি তথ্য সার্ভিসের কর্মকর্তা নাহিদ বিন রফিক অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন।  মাঠদিবসে ৬০ জন কৃষাণ-কৃষাণী অংশগ্রহণ করেন।